সোনাতলায় বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ টূর্ণামেন্ট নিয়ে হট্টগোল সেমি থেকে ছিটকে পড়লো পৌর ও সদর একাদশ
সংবাদ আজকাল : বগুড়া সোনাতলা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সোনাতলা শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে অনুষ্টিত বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টূনামেন্টে এবারের আসরে এ উপজেলার ৭ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভা সন্মনয়ে মোট ৮ টি দল অনুউর্দ্ধ ১৭ গঠিত হয়।
এ উপলক্ষে প্রথম দফায় সোনাতলা পৌরসভা একাদশ ও সোনাতলা সদর ইউনিয়ন জয়লাভ করে পৃথক পৃথক ভাবে সেমি ফাইনাল খেলায় উত্তিন্ন হয়। এরই অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার বিকাল ৪ টায় সেমি ফাইনাল খেলায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার শফিকুর আলম ও সদর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম বুলু,পৌর প্যালেন মেয়র তাহেরুল ইসলাম তাহের সহ দুই দলের হাজারো দর্শকএর উপস্থিতিতে নির্ধারিত সময়ে উভয় দলের অন্তরভুক্ত ১১ সদস্যর খেলোয়াররা খেলা পরিচালক শাহিনুর রহমানের পরিচালনায় মাঠে খেলা শুরু করেন।
টান টান উক্তেজনায় দর্শক মেতে রাখেন খেলোয়াররা,বৃষ্টি ভেজা মাঠে মনমুগ্ধকর খেলা উপহার দিতে থাকেন,এরই মাঝে খেলার মধ্যম বিরতির বাশি বাজে রিফারী শাহিনুর রহমানের।
নির্ধারিত বিরতির সময় শেষে যখন খেলা পুনরায় শুরু ঠিক তার ১ মিনিটের মাথায় সোনাতলা পৌরএকাদশের নিতি নির্ধারকদের একটি অভেযোগ আসে খেলা পরিচালনা কারীর কাছে, অভিযোগ করেন সদর ইউনিয়ন একাদশে একাধিক খেলায়োর খেরছেন যা আগে সোনাতলা তেকানী চুকাইনগর ই্উনিয়ন দলে খেলেছে। অপরদিক থেকে সদর ইউনিয়নের নিতি নির্ধারকরা একই অভিযোগ করলে সৃষ্ঠ হয় কলহ-বিবাদ,সাময়িক বন্ধ হয় খেলা।
খেলা বন্ধ হওয়ায় সাধার দর্শকরা উক্তেজিত হয়ে পড়েন তদের সামল দিতে ইউএনও শফিকুর আলম মাইকে ঘোষনা করেন, খেলা ট্রাইব্রেকারে হবে। এ ঘোষনা কোন দলের খেলোয়াররা না মানলে খেলা পুরাপুরি বন্ধ হয়। এসময় সোনাতলা পৌর ও সদর ইউনিয়নের কয়েকজনরে মধ্য কথাকাটাকাটি বাধেঁ ,অপরপ্রান্তে দর্শক সারিতে থাকা সমর্থকদের মধ্যে মাঠের শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে হট্রগোল বাধলে, ইউএনও থানা পুলিশকে খবর দেয়।
এবং উভয় দলকে এ আসরের খেলা থেকে বহিস্কার ঘোষনা করেন। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি শান্ত করেন।