বগুড়া সোনাতলায় অবৈধ ভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে সেচ পাম্প বসিয়ে অন্যর জমি দখলের চেষ্টা
সোনাতলা উপজেলার উত্তর বয়ড়া এলাকার মৃত মোন্তেজার রহমান এর ছেলে জিয়াউল হক এর জমি দখল নিতে একই এলাকার আলমগীর হোসেন, পিতা- মতলিবুর রহমান, মজাহিদুল ইসলাম পিতা- সামেনার রহমান, জোড়গাছা ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর পিতা- মতলিবুর রহমান, ছামেদার রহমান পিতা- মৃত আঃ ছাত্তার, আরিফুর রহমান, পিতা- আবু বক্কর সিদ্দিক, মানিক মিয়া, পিতা- মতলিবর, দের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সোনাতলা থানা এবং পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে পৃথকভাবে লিখিত অভিযোগ করে জিয়াউল হক উল্লেখ করেন যে, নিম্নে তফশীল ভুক্ত সম্পত্তি আমার পৈত্রিক সম্পত্তি।
উক্ত সম্পত্তিতে আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ চাষাবাদ করিয়া ভোগ দখল করিয়া আসিতেছি। বিবাদীরা আমাদের শান্তি পূর্ন ভোগ দখলে বিভিন্ন সময়ে বাধা প্রদান করিয়া এবং আমাদেরকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করায় বা জবর দখলের চেষ্টা করায় আমরা বিজ্ঞ আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করি।
পরবর্তীতে বিবাদীরা মোকদ্দমা দায়ের করে। উক্ত মোকদ্দমাগুলি বিজ্ঞ আদালতে বিচারধীন রহিয়াছে। বিজ্ঞ আদালতে উক্ত মোকদ্দমা নিষ্পত্তি না হওয়া সত্ত্বেও বিবাদীরা ইং- ০৩/০৮/২০২৩ তারিখ সকাল অনুমান ০৮.০০ ঘটিকার সময় উক্ত সম্পত্তি জোরপূর্বক জবর জোবর দখলের উদ্দেশ্যে উক্ত সম্পত্তির রাস্তা সংলগ্ন ডান পার্শ্বে অবৈধ্য সেচ পাম্প স্থাপনের জন্য পাইপ বসানোর কাজ শুরু করে।
সংবাদ জানার পরে আমিসহ আমার পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে আমাদের নমনীয় তক্ষশীল ভূক্ত সম্পত্তি জোরপূর্বক জবর দখল করার কারণ বা অবৈধ্য ভাবে পাইপ বসানোর কারণ জানতে চাইলে বিবাদীরা ক্ষিপ্ত হইয়া আমাকেসহ আমার পরিবারের লোকজনকে গালিগালাজ করাসহ আমাদেরকে মারপিট করার চেষ্টা করিয়া বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি ও খুন জখমের হুমকি প্রদান করে। তখন আমি আমাদের প্রান রক্ষার্থে চলিয়া আসি।
বিবাদীরা বর্তমানে হুমকি প্রদান করিতেছে যে, তাহাদের জোরপূর্বক জবর দখলে বা পাইপ বসানোর কাজে পুনরায় বাধা প্রদান করিতে গেলে আমাদেরকে মারপিট করাসহ খুন জখম করিবে এবং বড় ধরনের ক্ষতি সাধন করিবে। বিবাদীরা বর্তমানে তফশীল ভুক্ত সম্পত্তিতে যে কোন সময় আইন শৃঙ্গলার অবনতির ঘটনা ঘটাইতে পারে বলিয়া আশংঙ্কা বোধ করছি।